
Mojaru
তাই মজারু নিয়ে এলো সম্পূর্ন ফ্রি "ছোটদের কোরআন শিক্ষা" কোর্স
ইসলাম ধর্মে কোরআনের তাৎপর্য অপরিসীম।
কোরআন আমাদের পারিবারিক ও সামাজিক জীবনকে নির্দেশিত করে , তাই শিশু বয়স থেকেই কোরআন শেখা অত্যাধিক গুরুত্বপূর্ণ।
কোরআন শব্দের অর্থ হল 'আবৃত্তি করা'।
যা মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর নিকট হতে প্রাপ্ত হয়ে আবৃত্তি করেছেন এবং সাধারণ মানুষের নিকট পৌঁছে দিয়েছেন।
কোরআনের শিক্ষা আমাদেরকে ভাতৃত্ববোধ শেখায়। বিশ্বভ্রাতৃত্ত্ব , মানবকল্যাণ , ত্যাগ ও বিনয়। কুরআনের শিক্ষা সকল প্রকার অনিয়মের বিরুদ্ধে। যাবতীয় হিংসা-বিদ্বেষ, পরস্পরের মাঝে হানাহানি , যুদ্ধ-বিগ্রহ কখনোই শান্তি দিতে পারেনা। তাই সমাজের শান্তি , শৃঙ্খলা আর সম্প্রীতি সৃষ্টিতে ইসলামি চিন্তাধারা অর্জন প্রতিটি মুসলিমের জন্য অপরিহার্য।
আমাদের ইহকালীন কিংবা পরকালীন উভয় জীবনেই কোরআন শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ মানব সম্প্রদায়কে সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ জীবন পন্থা দেখাতেই আল্লাহ কোরআনের বাণী পাঠিয়েছেন। যার মাধ্যমে আমাদের জীবন পরিচালিত করতে পারি। ঠিক একইভাবে পরকালীন জীবনের আনুষঙ্গিক চিন্তাধারা আমরা কোরআন পড়ার মাধ্যমেই পেয়ে থাকি।
হজরত মোয়াজ জোহানি (রা:) বলেন , “রাসুলুল্লাহ (সা:) বলেছেন , যে ব্যক্তি কোরআন শরিফ পড়ে ও এর ওপর আমল করে , তার মাতা-পিতাকে কেয়ামতের দিন এমন একটি [নূরের] টুপি পরানো হবে , যার জ্যোতি সূর্যের জ্যোতি থেকেও বেশি হবে।”
ভেবে দেখেছেন আপনার সোনামনির জন্য কোরআন শিক্ষার গুরুত্ব কতটা?
তাই আপনার সন্তানের কোরআন শিক্ষাকে সহজ ও আনন্দময় করতে মজারু নিয়ে এলো ‘ছোটদের কোরআন শিক্ষার কোর্স’। এখন ঘরে বসেই পুরো রমজান মাসজুড়ে কোরআন শিখতে পারবে আপনার সোনামণিও।
সহীহ পদ্ধতিতে কোরআন শিক্ষা, উচ্চারণ ও অর্থসহ কুরআনের তথ্যগুলো সঠিকভাবে শিক্ষার্থীদের মাঝে পৌঁছে দেওয়াই আমাদের মূল লক্ষ্য।
যে শিক্ষা দুনিয়ার শান্তি আর পরকালীন মুক্তির সহায়ক তাই প্রকৃত শিক্ষা।
আর যে শিক্ষা মানুষের কল্যাণে আসে না ; তা শিক্ষা নয়।
তাই আপনার সন্তানকে এই কোরআন শেখার মজলিসে আমন্ত্রণ জানাই! সম্পূর্ণ মাসজুড়ে শেখা হবে ‘ছোটদের কোরআন শিক্ষা কোর্সে’।
তাই মজারু নিয়ে এলো সম্পূর্ন ফ্রি "ছোটদের কোরআন শিক্ষা" কোর্স
ইসলাম ধর্মে কোরআনের তাৎপর্য অপরিসীম।
কোরআন আমাদের পারিবারিক ও সামাজিক জীবনকে নির্দেশিত করে , তাই শিশু বয়স থেকেই কোরআন শেখা অত্যাধিক গুরুত্বপূর্ণ।
কোরআন শব্দের অর্থ হল 'আবৃত্তি করা'।
যা মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর নিকট হতে প্রাপ্ত হয়ে আবৃত্তি করেছেন এবং সাধারণ মানুষের নিকট পৌঁছে দিয়েছেন।
কোরআনের শিক্ষা আমাদেরকে ভাতৃত্ববোধ শেখায়। বিশ্বভ্রাতৃত্ত্ব , মানবকল্যাণ , ত্যাগ ও বিনয়। কুরআনের শিক্ষা সকল প্রকার অনিয়মের বিরুদ্ধে। যাবতীয় হিংসা-বিদ্বেষ, পরস্পরের মাঝে হানাহানি , যুদ্ধ-বিগ্রহ কখনোই শান্তি দিতে পারেনা। তাই সমাজের শান্তি , শৃঙ্খলা আর সম্প্রীতি সৃষ্টিতে ইসলামি চিন্তাধারা অর্জন প্রতিটি মুসলিমের জন্য অপরিহার্য।
আমাদের ইহকালীন কিংবা পরকালীন উভয় জীবনেই কোরআন শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ মানব সম্প্রদায়কে সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ জীবন পন্থা দেখাতেই আল্লাহ কোরআনের বাণী পাঠিয়েছেন। যার মাধ্যমে আমাদের জীবন পরিচালিত করতে পারি। ঠিক একইভাবে পরকালীন জীবনের আনুষঙ্গিক চিন্তাধারা আমরা কোরআন পড়ার মাধ্যমেই পেয়ে থাকি।
হজরত মোয়াজ জোহানি (রা:) বলেন , “রাসুলুল্লাহ (সা:) বলেছেন , যে ব্যক্তি কোরআন শরিফ পড়ে ও এর ওপর আমল করে , তার মাতা-পিতাকে কেয়ামতের দিন এমন একটি [নূরের] টুপি পরানো হবে , যার জ্যোতি সূর্যের জ্যোতি থেকেও বেশি হবে।”
ভেবে দেখেছেন আপনার সোনামনির জন্য কোরআন শিক্ষার গুরুত্ব কতটা?
তাই আপনার সন্তানের কোরআন শিক্ষাকে সহজ ও আনন্দময় করতে মজারু নিয়ে এলো ‘ছোটদের কোরআন শিক্ষার কোর্স’। এখন ঘরে বসেই পুরো রমজান মাসজুড়ে কোরআন শিখতে পারবে আপনার সোনামণিও।
সহীহ পদ্ধতিতে কোরআন শিক্ষা, উচ্চারণ ও অর্থসহ কুরআনের তথ্যগুলো সঠিকভাবে শিক্ষার্থীদের মাঝে পৌঁছে দেওয়াই আমাদের মূল লক্ষ্য।
যে শিক্ষা দুনিয়ার শান্তি আর পরকালীন মুক্তির সহায়ক তাই প্রকৃত শিক্ষা।
আর যে শিক্ষা মানুষের কল্যাণে আসে না ; তা শিক্ষা নয়।
তাই আপনার সন্তানকে এই কোরআন শেখার মজলিসে আমন্ত্রণ জানাই! সম্পূর্ণ মাসজুড়ে শেখা হবে ‘ছোটদের কোরআন শিক্ষা কোর্সে’।